Skip to main content

অঙ্কে কাঁচা - রিয়াদ আলম তামিম

কে বলে অঙ্কে আমি কাঁচা,

অঙ্কে আমি হিরো।

বরাবরই পেয়ে থাকি বড় বড় জিরো।

বীজগনিতে অতি পাকা,

শুধু সূত্রে ভুল।

পাটিগণিত করতে বসলে,

উঠে আমার চুল।

ত্রিকোণ্মিতি অতি সহজ,

পরিমিতি আঁকতে হয় দেরি।

সম্পাদ্য যেমন তেমন,

উপপাদ্যে ঠেলাগাড়ি।

গণিত নিয়ে নেইতো,

আমার কোনো ভয়।

যত লিখিবে,

তত পারিবে,

হবেই,

হবে, জয়!

−−−−−−−−−−−−−−

➤ কম্পিউটার কম্পোজ্ড - মোঃ সাকিবুল হক

➤ ব্যবস্থাপনায় - খাদিজা আক্তার তানহা (লিজা), সাফিয়া আলী ইল্লিন, নাবিল রাইয়ান, রাকিবুল হাসান সিয়াম

 

Comments

Post a Comment

Popular posts from this blog

গল্প - একতরফা হিসাব | লেখক - অতিশয় স্পর্শকাতর

  কয়েক দিন ধরে রাস্তায় হাটতে হাটতে থেমে যেতে হয়। বুকের ভেতর হঠাৎ ধড়ফড় শুরু হয় আর এক গভীর ব্যাথা শুরু হয়। ব্যাথাটা বেশি সময় থাকে না। হঠাৎ বুকের ভেতর ধড়াস করে ওঠে আবার চলে যায়। ডাক্তার দেখিয়েছি অনেকবার কিন্তু কোনো রোগ ধরা পড়ে না।  এসব বলেই চায়ের কাপটা নামিয়ে জাহিদ বললো, "আমি যাই রে!" আমি বল্লাম, "হঠাৎ চলে যাবি কেন? অনেকদিন পড় দেখা হলো আরো কিছু সময় আড্ডা দে, তারপর না হয় যা।" - না দোস্ত, বাসায় কিছু কাজ আছে মা গত এক সপ্তাহ ধরে বলছিল সিড়িঘরের লাইট টা বদলাতে, ফিউজ হয়ে গেসে। রাতে বাবার অন্ধকারে সিড়ি দিয়ে উঠতে কষ্ট হয়ে যায়।  এই বলে, জাহিদ চায়ের দোকান থেকে বাসার দিকে বড় বড় পা ফেলে রওনা হলো।  আমার কাছে বিষয়টা অদ্ভুত লাগলো। যদিও ওর সাথে অনেক পরে দেখা, তারপরও মনে হলো কিছু একটা অবশ্যই হয়েছে ওর সাথে। এই ছেলেতো আগে এমন ছিলো না। আগে অনেক স্বতঃস্ফূর্ত ছিল,  আড্ডায় বসলে সহজে উঠতো না। এখন এমন কি হলো যে সে এতো বাসায় যাওয়ার জন্য মরিয়া হয়ে উটলো। ভাবলাম রাতে বাসায় যেয়ে ওর সাথে কল দিয়ে কথা বলতে হবে। এখন রাত ১১ টার মতো বাজে। জাহিদকে একবার,  দুইবার করে পর পর তিন বার কল দিলাম। কল ধরার...

তফা - খাদিজা আক্তার তানহা

  আমার নাম সৃষ্টি । আমার বেস্ট ফ্রেন্ড তফা। ভারি অবাক করা মেয়ে। আমি তফাকে যতো দেখেছি শুধু অবাকই হয়েছি। ওর মতো মেয়ে এখন খুব কমই দেখা যায়। জানিনা ওর মতো এমন একজন মানুষের সাথে কিভাবে বন্ধুত্ব হলো। ২০১৫ সালের কথা হঠাৎ বছরের মাঝে অক্সফোর্ড স্কুলে ক্লাস থ্রি তে একটি মেয়ে ভর্তি হয়। দেখতে অনেকটা অগোছালো তবে চেহারা দায়িত্ববোধের ছাপ রয়েছে। সাধাসিধে স্বভাবের একটি মেয়ে।প্রথমদিন ক্লাসে ঢুকেই মুচকি হাসি দিয়ে, কথা নেই বার্তা নেই, আমার পাশে এসে বসে পড়লো। আমি চুপচাপ বসে আছি। ওর হাবভাব দেখে বুঝতে পেরেছি কিছু একটা বলতে চাচ্ছে। তাই আমিই জিজ্ঞেস করলাম, "তোমার নাম কি?" এই হল আমার ভুল। এরপর থেকে সে শুধু কথা বলেই যাচ্ছে! মজার বিষয় হলো তফা কথা যতই বেশি বলুক না কেন। ওর মনটা অনেক ভালো। স্বচ্ছ কাচের মত। লুকোচুরি বলতে কিছু নেই আর একটু বেশিই আবেগপ্রবণ। কিছুদিনের মধ্যেই তফা আর আমার খুব ভালো বন্ধুত্ব হয়ে গেলো। ওর কিছু কিছু কথা খুবই হাস্যকর। কথা বলার সময় মুখের অনেক অঙ্গভঙ্গি করে কথা বলে। একদিন ইংরেজি ক্লাসে স্যার কিছুটা রাগ্ন্বিত হয়ে ক্লাসে ঢুকলেন। ইংরেজি ক্লাস নেন আবিদ স্যার, তিনি হলেন প্রচন্ড রগচট...